২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪১ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বাউফলে আ’লীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল

বাউফলে আ’লীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল

আজকের ক্রাইম ॥ পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কেশবপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকুর মদপানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে (২৬ জানুয়ারি) সোহেল হাওলাদার নামের এক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা পিকুর মদপানের ছবিটি পোস্ট করা হয়। এরপর মুহূর্তেই ছবিটি একাধিক ব্যক্তি কপি করে তাদের ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করেছেন। এরপরই ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়।

ছবিতে লুঙ্গি পরিহিত খালি গায়ে চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর সামনে একটি কাঁচের গ্লাস ও একটি পানির বোতল রয়েছে। তার পাশে কোনো এক ব্যক্তির হাতে মোবাইল ফোন ও তার দুই হাতের মধ্যে একটি মদের বোতল দেখা যাচ্ছে। চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর সামনে গ্লাসে মদ রাখা হয়েছে।

কোনো একটি যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চের কেবিনে এ মদের আসর বসেছিল। তখন তাদের মধ্যে যে কেউ ছবিটি তুলেছে। এ ছবিটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পরায় আওয়ামী লীগ নেতা পিকুকে নিয়ে নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে।

কেউ কেউ লিখেছেন, তার (পিকু) দ্বারা এর চেয়েও খারাপ কিছু করা সম্ভব। আবার কেউ লিখেছেন, একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে মদ্যপান করলে আপত্তি ছিলনা। কিন্তু তিনি তো একজন কলেজ অধ্যক্ষ! তার কাছ থেকে শিক্ষার্থীরা কি শিখবে? এর চেয়েও বাজে ভাষায় কমেন্ট করেছেন অনেকে।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু বলেন, এটা আমার ছবি না। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এডিট করে ছবিটি ভাইরাল করা হয়েছে। যারা এ কাজটি করেছে তাদের বিরুদ্ধে আমি তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তবে এ বিষয় উপজেলা আওয়ামী লীগের কোনো নেতা মন্তব্য করতে রাজি হননি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019